মঙ্গলবার ● ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » এগিয়ে যাও বাংলাদেশ » ফসলের মাঠ যেন সবুজের বিছানা বাতাসের তালে তালে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন
ফসলের মাঠ যেন সবুজের বিছানা বাতাসের তালে তালে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন
মো. আবুল কাশেম, বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথে ফসলের মাঠ যেন সবুজের বিছানা। যেদিকে চোঁখ যায় সেদিকেই শুধু সবুজের সমারোহ। এ যেন এক নয়নাভিরাম দৃশ্য। সময় যতোই যাচ্ছে ততোই সৌন্দর্য ছেঁয়ে গেছে রোপা- আমনের ফসলি মাঠ।
সবুজ মাঠে বাতাসের তালে তালে সর্বত্র দুলছে কৃষকের স্বপ্ন। দিগন্ত জোড়া ফসলের মাঠ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে আরো বিকশিত করে তুলেছে। মাঠের এমন দৃশ্য দেখে কৃষাণীর মনেও আনন্দের কমতি নেই।
সরজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কৃষকরা জমির পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। অবসরের সময় নেই বললেই চলে। খাওয়া দাওয়া চলছে মাঠে। কাজের ফাঁকে এক পর্যায়ে কৃষক আব্দুল ওয়াহিদকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, এ বছর উপর্যুপরি বন্যায় আউশের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আগাম আমন রোপন করেছি।
জমিতে আগাছা ও পোকা মাকড়ের আক্রমনের ভয়ে সার্বক্ষনিক পরিচর্যায় থাকতে হচ্ছে। এবার ভরা বর্ষায় বৃষ্টি না থাকায় সেচ দিয়ে জমি চাষাবাদ করতে হলো। জ্বালানি তেল, সার, বীজ ও কীটনাশকের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় বিঘা প্রতি আমন আবাদে খরচ হয়েছে আগের তুলনায় প্রায় এক থেকে দেড় হাজার টাকা বেশি। যদি ভাল ফসল হয় তবেই এসব পুষিয়ে নিতে পারবো।
কৃষক আব্দুল হাসিম জানান, শ্রাবণ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আমন রোপনের কাজ শেষ করেছি ।অগ্রহায়নের প্রথম সপ্তাহ থেকে চতুর্থ সপ্তাহের মধ্যে আশাকরি ধান কাটা শেষ করতে পারবো। তবে শংকা একটা,যদি উপস্থিত সময়ে শ্রমিক সংকট হয়।
কৃষক মরম আলী জানান, ভরা বর্ষায় বৃষ্টির পরিমান কম থাকায় জমিতে পানি সেচ দিয়ে বিশাল জনগোষ্ঠীর খাদ্য চাহিদা মেটাতে আমরা দিন-রাত সমানতালে পরিশ্রম করেছি। জমি থেকে এক মুহূর্তের জন্য অবসর সময় কাটানোর সুযোগ নেই। এখন রোপা আমনের আগাছা ও পোকামাকড় দমন, ও বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত রয়েছি।
কৃষক সাজন মিয়া জানান, পোকামাকড় কিংবা আগাছা জনিত কারণে যাতে ফসল নষ্ট না হয় সে কারণে আমরা সব সময় নজরদারি করছি। সময় মতো জমিতে ধান রোপন ও সার সহ বিভিন্ন কীটনাশক প্রয়োগ করতে পেরেছি বলে ধান গাছ দ্রুত বেড়ে উঠেছে। মাঠে এসে জমির দিকে তাকালে মন খুশিতে ভরে উঠে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কনক চন্দ্র ধর জানান, এ বছর উপজেলায় স্বল্প জীবন কালের ধান ব্যাপক পরিসরে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। আমন ধান পোকার আক্রমণে যেন কোনো ক্ষতি না হয় সে বিষয়েও কৃষি অফিস তৎপর রয়েছে বলে তিনি জানান।
শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন উপলক্ষে বিশ্বনাথে পুলিশের মতবিনিময় সভা
বিশ্বনাথ :: আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন উপলক্ষে সিলেটের বিশ্বনাথে উপজেলা ও পৌর এলাকায় অনুষ্ঠিত ২৫টি (২৩টি সার্বজনীন ও ২টি ব্যক্তিগত) পূজামন্ডপের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় করেছে থানা পুলিশ। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে থানা কম্পাউন্ডে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেটের ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্তি পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ম যার যার, উৎসব সবার’। দুর্গোৎসব চলাকালে পুলিশের পক্ষ থেকে শতভাগ নিরাপত্তা প্রদান করা হবে। কেউ পূজায় বিঘœতা সৃষ্টি করতে চাইলে সাথে সাথে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এককথায় আসছে দূর্গাপূজায় কোন অপরাধীদের ছাড় দেয়া হবে না।
থানার পুলিশের অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে ও এসআই জয়ন্ত সরকারের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান আসাদ, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, সিলেট জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক মানিক লাল দে, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের কার্যনির্বাহী সদস্য নিশি কান্ত পাল, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুনীল কান্তি দে, সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার দাশ, উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি শংকর দাস শংকু, সাধারণ সম্পাদক শংকর চন্দ্র ধর, বিশ্বনাথ প্রেস ক্লাবের সভাপতি তজম্মুল আলী রাজু, বিশ্বনাথ সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্বাস হোসেন ইমরান, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম খায়ের। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদুল ইসলাম।
সভায় উপজেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডপের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- কানু রঞ্জন দে, সুব্রত চন্দ্র দে, সজিব দে রাকু, শিল্টু বৈদ্য, সমীর রঞ্জন দাস, রনজিত দাশ, বিশ্বজিৎ দেব রিপন, বিকাশ দত্ত, শুভরাজ চন্দ। এসময় বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্বনাথে যুবলীগ নেতার সুইটের উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে যুবলীগ নেতা মুহিবুর রহমান সুইটের উপর হামলা ও বিএনপি জামায়াতের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে উপজেলা ও পৌর কৃষকলীগ, শ্রমিক লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ পৌর শহরে এই বিক্ষোভ মিছিল বের করে।
মিছিলটি পৌর শহরের নতুন বাজারের সিএনপি চালিত অটোরিকসা স্ট্যান্ড থেকে বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিন শেষে পূনরায় সেখানে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিলে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি ছোরাব আলী, সহ সভাপতি মারফত আলী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান বদরুল, শ্রমিক লীগ নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, জুনাব আলী জুনাই, যুবলীগ নেতা রাজু আহমদ খান, নাসির উদ্দিন, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বদরুল আলম, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রফিক আলী, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম রোকন ও জাকির হোসেনসহ বিপুল সংখ্যক নেতৃবৃন্দ।
বিশ্বনাথে জামাত-বিএনপির নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ছাত্রলীগের মোটরসাইকেল মহড়া
বিশ্বনাথ :: সারাদেশে বিএনপি-জামাত নৈরাজ্যের প্রতিবাদে সিলেটের বিশ্বনাথে মোটরসাইকেল মহড়া করেছে উপজেলা ছাত্রলীগ। সোমবার বিকেলে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মোবারক হোসেন’র নেতৃত্বে পৌর শহরের প্রবাসী চত্ত্বর থেকে মোটসাইকেল মহড়াটি বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক পদক্ষিণ শেষে আবারও প্রবাসী চত্ত্বরে এসে শেষ হয়।
এসময় মোটরসাইকেলসহ মহড়ায় অংশ নেন উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।
বিশ্বনাথে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল
বিশ্বনাথ :: কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিলেটের বিশ্বনাথে রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। মিছিলটি পৌর শহরের শেখ তাহির আলী মার্কেটস্থ বিএনপির দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু করে কয়েকশত গজ দূরে অবস্থিত বাসিয়া সেতুর উপর এসে শেষ হয়। বিক্ষোভ মিছিল শেষে বাসিয়া সেতুর উপর পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি জালাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক লিলু মিয়ার পরিচালনায় পথসভায় বক্তব্য রাখেন পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাই।
বিশ্বনাথে শসা চাষে বাজিমাত
বিশ্বনাথ :: শসা চাষ করে আশানুরুপ ফলন পেয়েছেন সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার সবজি চাষি মৌরস আলী (৩৫)। ইতিমধ্যে তিনি খরচ পুষিয়ে লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছেন। এ মৌসুমে পুঁজির তিন গুণ লাভের আশা রয়েছে তার। ধান চাষ ও গৃহস্থলির পাশাপাশি স্বল্প খরচ ও পরিশ্রমে ১০ শতক জায়গায় শসার বাম্পার ফলন ফলিয়েছেন ওই চাষি।
সরেজমিন উপজেলার রামপাশা ইউনিয়নের মৌরস আলীর নিজ গ্রাম পাঠাকইনে গিয়ে দেখা যায়, গ্রামের মূল সড়কের সাথে শসার ক্ষেত রয়েছে তার। প্রত্যেক গাছেই ঝুলছে শসা আর শসা। ওই দিনই তিনি ৮ হাজার টাকার শসা বিক্রি করেন ব্যাপারিদের কাছে। শসা ক্ষেতের পাশাপাশি লাগিয়েছেন লাউ গাছও।
মৌরস আলীর সাথে কথা হলে তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরেই ধান চাষের পাশাপাশি নানা জাতের সবজি চাষ করে আসছিলেন তিনি। এবার ১০ শতক জায়গা বর্গা নিয়ে গেল জুলাই মাসের ২০ তারিখ ১০০ গ্রাম উন্নত জাতের শসার বীজ বপন করেন। এর ৪০ দিনেই আসে ফসল। এ ক’দিনে বিক্রি করেছেন ১৮ হাজার টাকার শসা।
আগামী পুরো এক মাস এভাবে ধারাবাহিক আসবে ফসল। শসায় খরচ হয়েছে তার ১৭ হাজার টাকা।
তিনি আশাবাদি, কম করে হলেও খরচ বাদে, এ ক্ষেতে থেকে ৬০-৬৫ হাজার টাকার শসা বিক্রি করতে পারবেন। একই ক্ষেতের একপাশে ৪০টি লাউ গাছও রেপাণ করেছেন তিনি। রোপনে খরচ হয়েছে ৭-৮হাজার টাকা।
লাউ থেকে মুনাফার স্বপ্ন দেখছেন ২৫-৩০ হাজার টাকার। প্রকৃতি সহায় থাকলে একই জমিতে শসা ও লাউ চাষে মাত্র ৪ মাসে ৮০-৯০ টাকা মুনাফা করবেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ইচ্ছে থাকলে অল্প জায়গায় অন্যান্য কাজের পাশাপাশি স্বল্প সময়ে সবজি চাষের মাধ্যমে দ্বিগুণ মুনাফা করা সম্ভব।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কনক চন্দ্র রায় বলেন, বিশ্বনাথ উপজেলায় চাহিদার থেকে কম সবজি উৎপাদিত হয়। এজন্য সারা বছর এখানে সবজির ভালো দাম পাওয়া যায়। উপজেলায় শীতকালে শসাসহ অন্যান্য সবজি কিছু পরিমাণে উৎপাদিত হলেও গ্রীষ্মকালীন সবজি অপ্রতুল।
তিনি আরও বলেন, চাষি মৌরস আলীর শসা ক্ষেতটি অনেক ভালো হয়েছে। তাকে আমরা নিয়মিত পরামর্শ দিচ্ছি। তার মতো অন্যরাও এগিয়ে এলে বিশ্বনাথে সবজি উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ভাবেও লাভবান হবেন অনেকে ।
বিশ্বনাথের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করতে চাই : অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন
বিশ্বনাথ :: সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৬ নং ওয়ার্ডে (বিশ্বনাথ উপজেলা) সদস্য প্রার্থী হয়েছেন বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, আমি ছাত্র রাজনীতি থেকে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত রয়েছি। পেশাদারিত্বের ফাঁকে নিজেকে মানুষের সেবায় কাজ করে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, গত উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী হতে মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আমাকে না করেছিলেন বলে আমি প্রার্থী হইনি।
এবার জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে তারা আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন। পাশাপাশি উপজেলার জনপ্রতিনিধিরাও আমাকে উৎসাহ দিচ্ছেন। সকলের আর্শিবাদ নিয়েই প্রার্থী হয়েছি। এজন্য তিনি বিশ্বনাথের সার্বিক উন্নয়নে ভোটারদের ভোট ও বিশ্বনাথ বাসীর দোয়া ও সহযোগীতা কামনা করেন।
সোমবার সন্ধ্যায় পৌর শহরের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
অ্যাডভোকেট গিয়াস আরও বলেন, স্বাধীনত্তোর পরবর্তি সময়ে বিশ্বনাথে বার বার জনপ্রতিনিধি হয়েছেন। তারা তাদের সর্ব্বোচ্য নিয়ে মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন। কিন্তু বর্তমানে কিছু জনপ্রতিনিধিরা আছেন যারা নগদ অর্থের বিনিময়ে এলাকার উন্নয়ন করেছেন।
ভোক্তভোগীদের দেয়া এমন অভিযোগ এখন সবার মুখে মুখে শোভা পাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য লজ্জার বিষয়। এই প্রথা থেকে আমাদেরকে বেরিয়ে আসতে হবে। এজন্য তিনি সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
বিশ্বনাথবাসীকে আশ্বস্থ করে তিনি বলেন, আমি কৃষকের ছেলে, আমার এখান থেকে সুবিধা আদায় করার কোন অবকাশ নেই। আমি নি:স্বার্থে উপজেলাবাসীর উপকারে ও উন্নয়নে কাজ করতে চাই। আমি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ইউনিয়নে সমবন্টনের মাধ্যমে সরকার প্রেরিত সকল উন্নয়ন প্রকল্প নি:স্বার্থে বাস্তবায়ন করবো।
মতবিনিময় সভায় উপজেলায় কর্মরত সকল সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।