মঙ্গলবার ● ১ নভেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » বিশ্বনাথে এক গ্রামে ১ ভোটার
বিশ্বনাথে এক গ্রামে ১ ভোটার
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: আগামী ২ নভেম্বর নবগঠিত সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে অনেকটা জোরেশোরেই চলছে প্রচার প্রচারণা। কিন্তু প্রথম এ নির্বাচনে একটি গ্রামের ৮১ জন ভোটারের মধ্যে ৮০ জন ভোটারই তাদের ন্যায্য ভোটাধিকার থেকে অনেকটা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছেন। বিধায় বর্তমানে ভোটার তালিকা অনুযায়ী ওই গ্রামের ভোটার মাত্র একজন!
বড় ধরনের এমন অসঙ্গতি রেখে ভোটার তালিকা পুনর্বিন্যাস কাজ করেছে নির্বাচন অফিস। নবগঠিত পৌরসভায় ৪নং ওয়ার্ডে ‘খালি সাইল’ নামের একটি গ্রাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়। গ্রামটি আগে ছিল দেওকলস ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত।
ইউনিয়ন পরিষদের ভোটার তালিকায় দেখা যায়, ওই গ্রামে মোট ভোটার সংখ্যা ৮১ জন রয়েছে। ভোটার এলাকার নম্বর ১৮২৮ কিন্তু গ্রামটি ইউনিয়ন থেকে পৌরসভায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর ভোটার তালিকা পুনর্বিন্যাসের সময় ৮১ জনের মধ্যে ৮০ জন ভোটারই বাদ পড়ে গেছেন। তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া এই ভাগ্যবতী একমাত্র ভোটার হচ্ছেন গ্রামের রুনু চৌধুরীর মেয়ে অঞ্জনা চৌধুরী।
এছাড়াও পৌরসভার এই ভোটার তালিকায় ‘খালি সাইল’ নামের পরিবর্তে লেখা হয়েছে ‘দত্তা কানিশাইল’। ফলে ‘ভোটারদের’ ভোটার আইডি কার্ডের সঙ্গে পৌরসভার ভোটার তালিকায় গ্রামের নামের বড় একটি অসঙ্গতিও লক্ষ্য করা গেছে। এ নিয়ে ভোটার ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ আর হতাশা বিরাজ করছে।
তবে এর দায় নিতে নারাজ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা গোলাম সারওয়ার। জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তার কিছুই করার নেই। সবকিছুই জানেন পৌর প্রশ্বাস ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুসরাত জাহান বলেন, এ বিষয়ে সবকিছু জানেন নির্বাচন কর্মকর্তা।
বিশ্বনাথ পৌরসভা নির্বাচনে ৮নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ স্থগিত
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে।
রবিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে এ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ স্থগিত করেন সংশ্লিষ্টরা।
বিশ্বনাথে দিনমজুরকে প্রাণনাশের হুমকি
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে প্রাণনাশের হুমকি পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ইসমাইল আলী (৫০) নামে এক দিনমজুর। তিনি উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়নের গনাইঘর গ্রামের মৃত রুশন আলীর ছেলে। গত শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) তিনি থানায় ওই জিডি করেন।
জিডিতে ইসমাইল আলী উল্লেখ করেন, ‘একই গ্রামের মৃত মুসলিম আলীর ছেলে ছমির আলী ও লিয়াকত আলী, ছমির আলীর ছেলে ফুয়াদ আহমদ-এদের সাথে বাড়ির জায়গা নিয়ে আমার বিরোধ চলে আসছে। ইতোপূর্বে তারা আমার পরিবারের লোকজনকে মারপিট করায় আমি বিশ্বনাথ থানায় মামলা দায়ের করি।
পরে, স্থানীয় মুরব্বীগণ বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দিলে মামলাটি প্রত্যাহার করি। মুরব্বীগণ সালিশের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানও করেন। কিন্তু, তারা সেটা না মেনে জায়গা জোরপূর্বক দখলের চেষ্টাসহ আমাকে মারপিট ও প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসায় আমি পুনরায় থানায় অভিযোগ দেই।
এই অভিযোগ দেওয়ার পর ছমির, লিয়াকত, ফুয়াদরা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। গত ২৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় তারা আমাকে বাড়ির পাশে পেয়ে আমাকে আবারও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। তাদের এসব হুমকিতে আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছি ।’
রবিবার রাতে কথা হলে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেন বিশ্বনাথ থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা (ডিউটি অফিসার) দ্বীপঙ্কর সরকার।
বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির সভাপতি জালাল উদ্দিন বহিস্কার
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও ২রা নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য পৌরসভার প্রথম নির্বাচনের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জালাল উদ্দিনকে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। ইতিপূর্বে জালাল উদ্দিন বিএনপি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করলেও দল তাকে বহিষ্কার করেছে।
রবিবার (৩০ অক্টোবর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জালাল উদ্দিনকে বহিষ্কার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- ‘জালাল উদ্দিন দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগের জালাল উদ্দিনকে দলের গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
এর পূর্বে গত ১৯ অক্টোবর বিশ্বনাথ পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হওয়া জালাল উদ্দিন ‘শারীরিক অসুস্থতার’ কারণ উল্লেখ করে দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ করার জন্য তিনি (জালাল) পদত্যাগপত্র জমা দেন। সে সময় তিনি বলেন, ‘দল (বিএনপি) নির্বাচন বর্জন করেছে।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দলের নির্দেশ অমান্য করে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করলে দল থেকে বহিষ্কার করা হতে পারি, তাই বহিষ্কারের দূর্নাম না লাগার জন্য আগে ভাগেই শারীরিক অসুস্থতার কথা উল্লেখ করে জেলা বিএনপির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কাছে পদত্যাগের আবেদন করেছি।
এব্যাপারে জালাল উদ্দিন বলেন, জনগণের সেবা করার জন্যই রাজনীতি করি। আর প্রায় ১৪ বছর ধরে বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির সভাপতি’র হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি এবং করছিন। ইতিমধ্যে দু’বার বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। আর এখন পৌরবাসীর সেবা করার জন্যই নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছি। ইনশাল্লাহ নির্বাচনে বিজয়ী হবো।
এব্যাপারে কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. শাখাওয়াত হোসেন জীবন বলেন, এখন পর্যন্ত বহিস্কারের (রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত) কোনো তথ্য আমি পাইনি। তবে খোঁজ-খবর নিচ্ছি।
বিশ্বনাথে সাংবাদিকদের সাথে মেয়র প্রার্থী ফয়জুল ইসলামের মতবিনিময়
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন আগামী ২রা নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ‘বিশ্বনাথ পৌরসভা’র প্রথম নির্বাচনের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ও পৌর আঞ্জুমানে আল-ইসলাম’র সভাপতি তালুকদার ফয়জুল ইসলাম। রোববার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় তার নির্বাচনী প্রতীক ‘চামচ’ মার্কার প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় ‘চামচ’ প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ফয়জুল ইসলাম বলেন, একই ভুলের কারলে অন্য প্রার্থীকে বৈধতা দেওয়া হলেও তার নমিনেশন বাতিল করা হয়। এরপর প্রতিহিঃস্বা ও ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে হাইকোর্টের রায়ে তিনি বৈধ প্রার্থী হন। এসব কারলে তিনি নির্দিস্ট সময়ে ভোটারদের কাছে যেতে পারেননি। তারপরও তিনি ভোটাররা আন্তরিকতা ও ভালবাসা পেয়েছেন। তা তিনি ভোটারদের কাছে চির কৃতজ্ঞ।
ফয়জুল ইসলাম আরোও বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতির প্রধান দুই দল ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতি ও জনজীবনে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন বর্জন করলেও উপজেলা বিএনপির সভাপতি মেয়র পদে নির্বাচনে আসায় দলের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
আওয়ামী লীগপন্থি অপর এক প্রার্থী সমালোচিত ব্যক্তি। তাই এই সকল প্রার্থীদের কেই মেয়র হলে বিশ্বনাথ পৌরবাসী তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। আমার আশংকা ২রা নভেম্বরে জনগনের রায়কে ছিনিয়ে নেওয়া গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। যদি এমনভাবে নির্বাচনে কারচুপি করা হয়, তাহলে বিশ্বনাথবাসী তা সর্বশক্তি দিয়ে রুখে দেবেন।
মতবিনিময় সভায় এসময় উপস্থিত ছিলেন ‘চামচ’ মার্কার সমর্থক উপজেলা আঞ্জুমানে আল-ইসলাহ’র সভাপতি অধ্য্ক্ষ মাওলানা আখতার আলী, সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুর রহমানসহ দলের বিভিন্নস্তরের নেতৃবৃন্দ।
বিশ্বনাথে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় মেয়র প্রার্থী মুহিবুর রহমান
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন আগামী ২রা নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ‘বিশ্বনাথ পৌরসভা’র প্রথম নির্বাচনের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ও উপজেলা পরিষদের দুই বারের চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান। রোববার বিকেল আড়াইটার দিকে মুহিবুর রহমানের ‘জগ’ মার্কার প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় ‘জগ’ প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মুহিবুর রহমান বলেন, পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডেই ‘জগ’ মার্কার গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। পৌর এলাকার মোট ভোটারের প্রায় ৮০% ভোটার আমার নির্বাচনী প্রতীক ‘জগ’র সমর্থক, বাকী ২০% নিয়ে অন্যান্য প্রার্থীদের। তাই ‘জগ’ মার্কার বিজয় নিশ্চিত দেখে আমার বিজয় ছিনিয়ে নেওয়ার পায়তারা চলছেন।
আমি জাতির বিবেক সাংবাদিকদের মাধ্যমে নির্বাচনের পূর্বেই সরকারসহ প্রশাসনকে বিষয়টি অবহিত করতেই আজকের ওই মতবিনিময়। যদিও প্রশাসনের উপর আমার শতভাগ আস্তা রয়েছে, তারপরও একটি ‘কিন্তু’ থেকে যায়। এজন্য সবাইকে সচেতন করা।
তিনি আরো বলেন, সরকার ইভিএম’র মাধ্যমে নির্বাচনকে সর্বমহলে গ্রহনযোগ্য করে তুলতেই বিশ্বনাথ পৌরসভা নির্বাচনে ইভিএমের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমি ওই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। কিন্তু একটি মহল ইভিএম পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচনে ইঞ্জিনিয়ারিং করতে পায়তারা করছে।
আর স্থানীয় নির্বাচনে ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতি শুরু হলে জাতীয় নির্বাচনে ইভিএমের প্রতি মানুষের আস্তা উঠে যাবে। তাই আমি সরকারসহ সর্বমহলের নেতৃবৃন্দের কাছে জোরদাবী করছি প্রথম বিশ্বনাথ পৌরসভা নির্বাচনটি যেনো অবাদ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ হয়, সেই ব্যবস্থা করার।
লন্ডন থেকে এসে হুমরা-তুমরা মার্কা নেতা বিশ্বনাথ-ওসমানীনগরে অবৈধভাবে ক্ষমতা কাটানো নেতাকে এবার প্রতিরোদ করবেন জনগণ।
তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি লিখিতভাবে ‘আমার বিজয় ছিনিয়ে নেওয়ার পায়তারা’র বিষয়টি সরকার বিভিন্নমহলকে অবহিত করেছি। মেয়র প্রার্থীর পাশাপাশি অনেক কাউন্সিলর প্রার্থীও নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে কালো টাকা বিলিয়ে দিতে শুরু করেছেন। এগুলো বন্ধ করতে প্রশাসনকে জোরালো ভ‚মিকা পালন করতে হবে। ভোট কেন্দ্র নির্ধারনের ক্ষেত্রেও চরম বৈষম্য করেছে উপজেলা নির্বাচন অফিস।
যা কখনও উচিত নয়। নির্বাচনে কারো নগ্ন হস্তক্ষেপ মেনে নেবেন না পৌরবাসী, এজন্য বিজয় ছিনিয়ে নেওয়ার অবৈধপন্থা থেকে সবাই সরে গেলেই ভাল। জনগণ ভোট দিয়ে যাকে ইচ্ছে তাকে নির্বাচিত করুণ, সবাইকে তা মেনে নিতে হবে।
মতবিনিময় সভায় এসময় উপস্থিত ছিলেন ‘জগ’ মার্কার সমর্থক বীর মুক্তিযোদ্ধা ইন্তাজ আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ফারুক আহমদ, যুক্তরাজ্য প্রাবাসী সফজ্জুল আহমদ, বিশ্বনাথ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার আব্দুস শহিদ, এলাকার প্রবীন মুরব্বী হাজী তোরাব আলী, রশিদ আলী, আব্দুল কাদির, হাজী নূরুল হক, আজিজুর রহমান, হাজী ইন্তাজ আলী, সংগঠক আলকাছ আলী, শেখ হেলাল উদ্দিন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
‘বিশ্বনাথে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে ছাত্রলীগকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’
বিশ্বনাথ :: ‘আগামী ২রা নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে ‘নৌকা’র বিজয় নিশ্চিত করতে সর্বস্তরের ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। নৌকা স্বাধীনতার ও উন্নয়নের প্রতীক। বিশ্বনাথ পৌর এলাকার কাঙ্খিত উন্নয়নের জন্য নৌকার বিজয়ের কোন বিকল্প নেই।
প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী হিসেবে উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদের ‘নৌকা’ প্রতীক দিয়েছে। এখন প্রধানমন্ত্রীকে নৌকার বিজয় উপহার দিতে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দকে পৌর এলাকার প্রত্যেক ঘরে ঘরে গিয়ে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড তুলে ধরে প্রত্যেক ভোটারের কাছে নৌকা মার্কার ভোট চাইতে হবে।’
সিলেটের বিশ্বনাথে রবিবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী হিসেবে উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদের ‘নৌকা’ মার্কার সমর্থনে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে বক্তব্যকালে মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশোয়ার জাহান সৌরভ ও জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ কথাগুলো বলেন।
উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসাইনের পরিচালনায় নৌকা প্রতীকের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে বক্তব্য রাখেন নৌকার মাঝি উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এএইচ এম ফিরুজ আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আজিজ সুমন।