রবিবার ● ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » সড়ক দুর্ঘটনায় আহত সায়েম মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে না ফেরার দেশে
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত সায়েম মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে না ফেরার দেশে
আমির হামজা, রাউজান প্রতিনিধি :: টানা তিনদিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত মীর সায়েম (২১) মারা গেছেন। শনিবার ১০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মীর সায়েম উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের মীর বাগীছা এলাকার মীর বাড়ির এস.এম আবুল কালামের পুত্র। জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে তার বন্ধুদের সাথে মোটরসাইকেল করে লাম্বার হাট বাজারে গুঁড়তে গিয়ে ছিলেন। সেখানে থেকে আসার পথে সেই বাইক থেকে সায়েম ছিটকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে তার বন্ধুরা প্রথমে রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে তাকে আশংকাজনক অবস্থায় কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। প্রায় তিনদিন আইসিইউতে থাকা অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়। নিহত সায়েম কদলপুর স্কুল এন্ড কলেজের ছাত্র ছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে গোটা এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া বিরাজ করছে।
রাউজানের কদলপুরে মুসলিম চৌধুরীর দিঘীতে মাছ ধরার উৎসব
রাউজান :: চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার কদলপুর গ্রামের কৃর্তি সন্তান বাংলাদেশের কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল ও সাবেক অর্থ সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী বাড়ির পাশে বিশাল আকারের দিঘিতে চলছে বড়শি দিয়ে মাছ ধরার উৎসব। শুক্রবার রাত ১২টা থেকে টিকিট কেটে এ উৎসবে অংশ নিয়েছেন আশপাশের বিভিন্ন জেলার মাছ শিকারিরা। রাত থেকে দিঘির পাড়ে মাছ শিকারিসহ হাজারোও উৎসুত জনতার ভিড় জমে। এ বড়শি উৎসবকে ঘিরে এলাকায় উৎসব মুখর পরিবেশ তৈরি হয়।
শুক্রবার (১০-সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দু’দিনব্যাপী এ মাছ ধরার উৎসবের উদ্বোধন করেন মুসলিম চৌধুরী। তিনি জানান, সাপ্তাহিক ছুটির দিনে মানুষকে একটু বিনোদন দিতেই তিনি এই আয়োজন করেন। সরজমিন দেখা যাই, রাতে দিঘির পাড়ে ও সৌমবাজ্জের হাট বাজারে মাছ শিকারি ও উৎসুক জনতার মাঝে এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়। বড়শি প্রতিযোগিতা ঘিরে বসে খাবারের দোকান। রাতে উদ্বোধনের পরপর শুরু হয় মাছ শিকারিদের দিঘি থেকে বড়শি দিয়ে মাছ ধরার নানান কৌশল। তারা নিজেদের ঝুড়িতে বেশি মাছ তুলতে ব্যবহার করেন বিভিন্ন ধরনের টোপ। প্রযোগিতা শুরু হওয়া পর থেকে দিঘিতে বড়শি পেলে ছোট-বড় মাছ শিকার করতে দেখা যাই। তবে দীর্ঘদিন পর এলাকায় এমন আয়োজনে খুশি এলাকাবাসীরা।